চট্টগ্রাম এপ্রিল-মে মাসে হাসপাতালগুলোতে চারটে বোন না থাকলেও জুন মাসের তৃতীয় সপ্তাহে পর থেকে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে করনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কয়েক দিন ধরে বৃদ্ধির হার 25 থেকে 30 শতাংশ থাকলেও গত শুক্রবার তার 34 শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। এর প্রভাব পড়েছে বন্দরনগরী সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালের বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ নিয়ে ফিরে আসছেন করো না পরীক্ষা করাতে আমার কোন নাম ছিল না নাম ছিল অন্য জায়গায় এসেছে ডেকেছিল শরীর ব্যথা প্রচণ্ড পরিবারের মোটামুটি সবারই কম বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। পরিচর্যার মাধ্যমে কন্ট্রোল এর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে বলে। আশঙ্কা চিকিৎসকদের পরিবারের সকল সদস্য এর মধ্যেই হচ্ছে আমাদের পজিটিভ সিগারেট অনেক বেশি হতে পারে। বলে মনে করেন ছাত্রসংগঠন কতটুকু কার্যকর হবে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মনে করছে যারা বেশি বাক্য সে তুলনায় ঘোরাফেরা করছে এবং বিনা কারণে চলাফেরা করছে লকডাউন তাদের জন্য দেয়া হয়েছে এবং তাদেরই করোনা ভাইরাস হচ্ছে।
জনসচেতনার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নেমেছে মাঠে কিছুই করতে পারছি না তাদেরকে ।
সেটি নির্ভর করছে এবং মানুষের জনসচেতনতা পরিকল্পনা পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলায় কারণ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা 7368 জন্ম হয়েছে ছাত্র আন্দোলনের পার্থ প্রতিম বিস্বস জাহান বাংলা ২৪ সংবাদ চট্টগ্রাম।