গত ২৪ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া ৭ দিনের বিশেষ লকডাউন দিয়েছে। সেই লকডাউনের আজ ৩১ মে সপ্তম দিন চলছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ভারতে সাথে আমদানি রাপতানি একটি স্থল বন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে এই বন্দর দিয়ে মালবাহি ট্রাক আসায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় বিশেষ লকডাউনের প্রথম দুদিন সংক্রমণের সংখ্যা কমলেও, শেষভাগে সংক্রমণ সংখ্যা বেড়েছে। একই সাথে রাজশাহীতে সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের ও রাজশাহীতে প্রতিবেশী দুই জেলায় ভারতের করোনা উপসর্গ পাওয়া গিয়েছে।
প্রতিদিনের মৃত্যুর সংখ্যাো ভাবাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগকে। ভারতের সঙক্রমণ দুই জেলায় পাওয়া টানা কার্যকারী লকডাউনে পক্ষে সংশ্লিষ্টরা। করোনা ও উপসর্গে গত ছযদিনে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ৩৯ জন। তাদের হলেন বেশির ভাগ চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর বাসিন্দা।
ডা. জাহিদ নজুল চৌধুরী, সিভিল সার্জেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ বলেন, “স্যামপুল কালেকশন করা আমরা আগের চেয়ে কয়কে গুণ বাড়াইয়া দিয়েছে। আমরা দেখতা চায় আসল চিত্রা কি? আমরা তো একয়কে টা নুমনা পরীক্ষা করে কোন পরিকল্পনা করা উচিত হবেনা। তাই আমরা নুমনা পরীক্ষা বাড়িয়ে তারপর পরিকল্পনা সটিক ভাবে নেওযা যাবে।”
রাজশাহী রামেক হাসপাতলের পরিচালক, ব্রি. জে. শামীম ইয়াজদানী বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার মানুষ রাজশাহী হয়ে ঢাকা ও বিভিন্ন অঞ্চল যাচ্ছে। রাজশাহী লকডাউন না করলে সংক্রমণ কমবে না। শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জে লকডাউন না দিয়ে রাজশাহী জেলা সহ লকডাউন দিলে সংক্রমণ কমবে বলে জানিয়েছে।